স্বর্ণের বাজার বৈশ্বিক এবং সর্বদা চাহিদা ও সরবরাহের উপর নির্ভর করে। স্বর্ণের দাম মার্কিন ডলারের দামের সাথে সম্পর্কিত।বাজারে ওঠানামা থাকলেও, দীর্ঘমেয়াদে স্বর্ণের মূল্য স্থিতিশীল থাকে।
ক্যারেট অনুসারে স্বর্নের দাম– ২২ ক্যারেট: প্রতি ভরি ৯২,৬৭৫ টাকা ২১ ক্যারেট: প্রতি ভরি ৮৯,০৩০ টাকা ১৮ ক্যারেট: প্রতি ভরি ৭৫,৪০৫ টাকা
গত বছরের তুলনায় স্বর্ণের দাম বৃদ্ধি:
২২ ক্যারেট: প্রায় ৩০% বৃদ্ধি ২১ ক্যারেট: প্রায় ২৮% বৃদ্ধি ১৮ ক্যারেট: প্রায় ২৫% বৃদ্ধি
স্বর্ণের বিনিয়োগের লাভ:
স্বর্ণ একটি জনপ্রিয় বিনিয়োগ কারণ এটি মূল্য সংরক্ষণ করে। মুদ্রাস্ফীতির সময় স্বর্ণের দাম সাধারণত বৃদ্ধি পায়।স্বর্ণের বিনিয়োগে ঝুঁকি কম। গত বছরের তুলনায় স্বর্ণের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় যারা স্বর্ণ কিনেছেন তারা লাভবান হয়েছেন।
স্বর্ণে লাভের হার:
২২ ক্যারেট: ৩০% ২১ ক্যারেট: ২৮% ১৮ ক্যারেট: ২৫%
অন্যান্য বিনিয়োগের সাথে তুলনা:
শেয়ারবাজারের তুলনায় স্বর্ণে বিনিয়োগের লাভ– ২০২৩ সালে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (DSE) প্রধান সূচক DSEX প্রায় ১০% বৃদ্ধি পেয়েছে। কিছু শেয়ারের দাম অনেক বেশি বেড়েছে, আবার কিছু শেয়ারের দাম কমেছে।
স্থায়ী সম্পত্তির তুলনায় স্বর্ণে বিনিয়োগের লাভ– ২০২৩ সালে ঢাকার আবাসিক সম্পত্তির দাম প্রায় ৫% বৃদ্ধি পেয়েছে। স্থায়ী সম্পত্তির দাম দীর্ঘমেয়াদে বৃদ্ধি পেতে পারে, তবে বাজারে ওঠানামাও হতে পারে।
স্বর্ণের বিনিয়োগের ঝুঁকি:
- স্বর্ণের দাম অস্থির হতে পারে।
- দীর্ঘমেয়াদে স্বর্ণের দাম অন্যান্য বিনিয়োগের তুলনায় কম বৃদ্ধি পেতে পারে।
- স্বর্ণের বিনিয়োগে লুকিয়ে রাখার ঝুঁকি থাকে।
স্বর্ণের বিনিয়োগে আপনার সিদ্ধান্ত:
স্বর্ণ একটি ঐতিহ্যবাহী বিনিয়োগ এবং এটি মূল্য সংরক্ষণের একটি ভালো উপায় হতে পারে। তবে, স্বর্ণের বিনিয়োগের কিছু ঝুঁকিও রয়েছে। বিনিয়োগ করার আগে আপনার ঝুঁকি সহনশীলতা এবং বিনিয়োগের লক্ষ্য বিবেচনা করা উচিত।
বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম কত
প্রতি আউন্স: ১,৮৬০ মার্কিন ডলার, বাংলাদেশী টাকায় ২০৩৪৬৯ টাকা
প্রতি গ্রাম: ৬০.০৩ মার্কিন ডলার, বাংলাদেশী টাকায় ৬৫৬৩ টাকা।
গত বছরের তুলনায় স্বর্ণের দাম বৃদ্ধি: প্রায় ১০% বৃদ্ধি
স্বর্ণের দাম বৃদ্ধির কারণ: মার্কিন ডলারের দুর্বলতা, বৈশ্বিক অর্থনীতির অনিশ্চয়তা, মূল্যস্ফীতির উদ্বেগ।
স্বর্ণের দামের ভবিষ্যৎ: স্বর্ণের দাম স্থিতিশীল থাকতে পারে। বাজারে ওঠানামা হতে পারে।